রিল থেকে রিয়েল, যেদিকেই তাকাবেন সেদিকেই এখন সম্পর্কে ভাঙনের খেলা চলছে। এমন ঘোর কলিযুগে সম্পর্ককে মজবুত করার পথ বাতলে দিলেন এক মহিলা। শুধু ভালোবাসায় আর কাম চলছিল না তাই বেছে নিলেন কামের পথ। ২৪x৭ উদ্দাম যৌনতাই সম্পর্ককে করে তুলেছে মধুর। টানা একবছর এমনভাবেই কাটিয়েছেন তিনি। দাম্পত্যের সম্পর্ককে টিকিয়ে রাখতে তিনি কি করেছেন তা রিনি সবার সঙ্গে শেয়ার করে নিয়েছেন।
রিল থেকে রিয়েল, যেদিকেই তাকাবেন সেদিকেই
এখন সম্পর্কে ভাঙনের খেলা চলছে। এমন ঘোর কলিযুগে সম্পর্ককে মজবুত করার
পথ বাতলে দিলেন এক মহিলা। শুধু ভালোবাসায় আর কাম চলছিল না তাই বেছে নিলেন
কামের পথ। ২৪x৭ উদ্দাম যৌনতাই সম্পর্ককে করে তুলেছে মধুর। টানা একবছর
এমনভাবেই কাটিয়েছেন তিনি। দাম্পত্যের সম্পর্ককে টিকিয়ে রাখতে তিনি কি
করেছেন তা রিনি সবার সঙ্গে শেয়ার করে নিয়েছেন।
মহিলার
নাম ব্রিট্যানি। তিনি লিখেছেন তিন বছর আগে তাঁর সঙ্গে স্বামীর সম্পর্কটা
ধীরে ধীরে শেষ হয়ে যাচ্ছিল। নিজেকে ও সম্পর্ককে বাঁচানোর তাগিদ তিনি যা
করেন তাতেই কেটে যায় সম্পর্কের ঝঞ্ঝা। টানা এক বছর প্রতিদিন স্বামীর সঙ্গে
যৌনতায় লিপ্ত হয়েছেন। ছয় সন্তানের মা ব্রিট্যানি জানিয়েছেন তাঁদের ঘনিষ্ঠ
মুহূর্তগুলি সন্তানরা দেখেছে কিনা তা তিনি জানেন না। ঋতুস্রাবের দিনগুলিতেও
চালিয়ে গিয়েছেন সেক্স।
তৃতীয়
সন্তানের জন্মের পর স্বামী অ্যান্ডির সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হতে শুরু করে
ব্রিট্যানির। নিজেকে নগ্ন দেখতেও ইচ্ছে করত না বলে মিলনের মুহূর্তে আলো
নিভিয়ে দিতেন। এতেও কোন কাজ হয়নি। হিতে বিপরীত হয়ে ক্রমশ বাড়তে থাকে
দূরত্ব। ব্রিট্যানি বুঝে যান এটা তাঁদের সম্পর্কের শেষের শুরু হয়েছে।
সম্পর্ককে টিকিয়ে রাখতে এক বন্ধুর থেকে টিপস নিতে যান ব্রিট্যানি। বন্ধু
বলে প্রতিনিয়ত মিলনেই লুকিয়ে আছে সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার রসদ। এই টিপসেই কাজ
হয়। শুরু হয় রাতের বদলে একদম দিনের আলোয় মিলন। এক বছর টানা সেই পন্থা নেন
বিদেশিনী।
ব্রিট্যানি জানিয়েছেন
“প্রতিদিন সেক্স করতাম। একদিনও বাদ দিইনি। শুনতে অবাক লাগছে তো? কিন্তু
এটাই সত্যি। শুরুর দিকে আমাদের কাছেও ব্যাপারটা আশ্চর্যের লাগত। কিন্তু
কয়েক মাস বাদে এর সুফলটা বুঝতে শুরু করলাম। আমাদের সম্পর্কটায় বাঁধন এল।
আমরা সব সময় একে অপরকে মিস করতাম। আজ এত বছর পরেও সেই বাঁধন অটুট শুধু নয়,
একে অপরকে ছাড়া চলে না। এখন আর সেক্স করারও প্রয়োজন হয় না। আজ আমরা সুখী।
সত্যিই সুখী। অ্যান্ডিই আমার সবচেয়ে ভালো বন্ধু”।